আলেমা
পিতার নামঃ মোঃ আলী আজম ভূইয়া
SID: DWMA202324012
মাতার নামঃ শামীমা আজম
বয়সঃ ২৮ বছর
ঠিকানাঃ মিরপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ গৃহিণী
আলেমা
পিতার নামঃ ইউসুফ মোল্লা
SID: DWFA202324010
মাতার নামঃ রাবেয়া বেগম
বয়সঃ ১৮ বছর
ঠিকানাঃ সাইনবোর্ড, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ ছাত্রী
অনুভূতিঃ السلام عليكم ورحمة الله وبركاته শিক্ষাঙ্গন বিদ্যাকানুন মোহতি আবেগ প্রফুল্ল জীবন মিশে কত মধুর স্মৃতি। প্রানের- তালীমুল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ ইন্টারনেট মাদ্রাসা আমি তুমায় ভালো বাসি। সম্মানিত উস্তাযগন!! আমরা ছিলাম অতি নগন্য সঠিক ভুল চিনতে পরিনি। আপনাদের পরশে হলাম ধন্য। শিখলাম আমরা ইলমে ওহী। আপনাদের প্রচেষ্টায় পেয়েছি আদর্শ জীবন। আদর্শ মানব মানবী। পেয়েছি একটু শাসন আর অনেকটুকু আশা। সবসময়ই দোয়া চাই। যেন ইলম শিখে সঠিক মতো মেনে চলতি পারি। আল্লাহ কবুল করুন আমীন وفقك الله تعلى
আলেমা
পিতার নামঃ নাজমুল হক
SID: 0000000000
মাতার নামঃ হালিমা খাতুন
বয়সঃ ৩০ বছর
ঠিকানাঃ সূত্রাপুর, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ শিক্ষিকা
অনুভূতিঃ এই ইন্টারনেট মাদ্রাসা নিয়ে লিখলে শেষ হবেনা💔 অফলাইন মাদ্রাসাতে মেশকাত জামাত যখন কন্টিনিউ করা আমার জন্য কঠিন হয়ে পড়লো,তখন আমি নানা ভাবে খোঁজ করতে শুরু করলাম অনলাইন ভালো ইনস্টিটিউট আছে কিনা যেখানে কিনা কওমি সিলেবাসে পড়ানো হবে আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালা কিভাবে এই মাদ্রাসার খোঁজ পাইয়ে দিলেন আলহামদুলিল্লাহ যেদিন আমি এখানে রেজিষ্ট্রেশন করি তখন আমার বাচ্চার জ্বর ছিলো ১০৫ ডিগ্রি হাসপাতালে বসে ছেলেকে কোলে নিয়ে বড়ো হুজুরের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলাম যেনো আমাকে রেজিষ্ট্রেশন করার সুযোগ টুকু দেন আলহামদুলিল্লাহ সেদিন ই রেজিষ্ট্রেশনে সাকসেস হতে পারি, শুরু হলো এই ইন্টারনেট মাদ্রাসা তে আমার পথ চলা, সকল উস্তাদগন ই এতো যত্ন সহকারে আমাদের জন্য খেদমত দিয়ে গেছেন আলহামদুলিল্লাহ এতো সুন্দর করে আমাদের দরস গুলো নিয়েছেন, আরশের মালিকের কাছে মন থেকে দোয়া করছি আল্লাহ সুবহানাল্লাহ তায়ালা সকল উস্তাদগনদের উত্তম যাজাহ দান করুন আমিন, হাজারো পরিস্থিতিতে বাঁধা বিপত্তি কাটিয়ে একটু চেষ্টা করতাম লেগে থাকার, জানিনা কতোদুর পেরেছি, আরো শিখতে হবে আরো জানতে হবে, ইলম শিক্ষার জন্য আরো পরিশ্রম করতে চাই, ডায়রির নোট গুলো কে সাক্ষী রাখতে চাই, আমার জামাতের সহপাঠী বোন গুলো মাশাল্লাহ যথেষ্ট হেল্পফুল ছিলেন, আল্লাহ আপনাদের কেও উত্তম প্রতিদান দান করুন,, বিদায় সত্যি ই কষ্টের 😪 পরিশেষে এতোটুকু বিনয়ী অনুরোধ সকল উস্তাদগনের কাছে, আমাদের কে আপনাদের দোয়া তে রাখবেন ইনশাআল্লাহ এই মাদ্রাসা ভালোবাসা র একটা জায়গা ছিলো আমার জন্য আলহামদুলিল্লাহ লেখার মাঝে ভুল ত্রুটি হলে আশা করছি সুন্দর ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ইনশাআল্লাহ সবার জন্য শুভকামনা রইলো🍁 জাযাকাল্লাহ খইর ❤
আলেমা
পিতার নামঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম
SID: DWFA202324006
মাতার নামঃ মাহমুদা বিলকিস
বয়সঃ ৩৫ বছর
ঠিকানাঃ নওগাঁ, ঢাকা, বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২৪
পেশাঃ ছাত্রী
অনুভূতিঃ আমার এখন কোন দুনিয়াবি পেশা নেই আলহামদুলিল্লাহ! একজন ত্বলেবাহ এটাই একমাত্র পরিচয়। بسم الله الرحمن الرحيم الحمد لله والصلاه والسلام على رسول الله اما بعد... মাদ্রাসার শুরু থেকে শেষ অবধি অনুভূতি লিখার কথা যখন উস্তায বলেছেন, তখন দুই চোখ দিয়ে ঝর ঝর করে পানি পড়ছে। মনের গহীনে লুকায়িত প্রতিটা ভালোলাগা খারাপ লাগার মুহূর্ত উকি দিচ্ছে। এই কথাগুলো এক শব্দে বর্ণনা করার মত না। আমরা যারা জেনারেল থেকে দ্বীনের পথে এসেছি, তারা সব চাইলাম আর পাইলাম ,এমনটা নয়। এই প্রতিটা নফসের আলাদা আলাদা কান্নার রঙ আছে।দ্বীনের পথে আসার সাথে সাথে এক সাথে হেঁটেছি প্রিয় মাদ্রাসার পথচলায়। আমরা যারা অনলাইনে বেজড দ্বীনী তারা সকলে আসলে আহলে হাদীস, সালাফী,হাম্বলী মাযহাবের হুজুরদের মতাদর্শের পাল্লায় পড়ি প্রথমে ।এরপর সাত ঘাটের কিনায় এসে সঠিক খুজেঁ পায়।এরমানে এই নয় যে সব মাহযাব ভুল। উস্তায এটা শিখায়নি।সবার ব্যাক্তিগত পছন্দ থাকে।তার প্রেক্ষিতে লিখছি। সেই শুরু থেকে উস্তায একটা কথা বলতেন, এইসব ইখতিলাফ এর মধ্য যাবেন না। ৫ টা বছর সময় দেন আপনি নিজেই বুজবেন্ন আপনাকে কি ফলো করতে হবে। যে আপুর মাধ্যমে মাদ্রাসায় আসা, আপুর নাম পপি ইব্রাহিম আপু,শুকরিয়া জন্য বলা। দ্বীন যখন মাত্র অন্তরের মধ্য এক চিলেত রোদের মত উকি দিল।তকন অনুভুব হতে লাগলো, জানতে হবে,শিখতে হবে। ওই ১০ টা সূরা, ওই টুকু জানা। সব কিছু আপডেট হয়।আমার কোন ইসলামের জ্ঞান নেই।কি করব কি করব? এরপর ফেসবুকের মধ্য ইসলামিক পেজ খুঁজতে লাগলাম।শুরু হল অনলাইন পড়াশুনা।৪/৫ দিন ক্লাস হইল ৭০% কুরআন ল্যাঙ্গুয়েজের। আপু ক্লাসে বললেন একটা মাদ্রাসা তে উনি ভর্তি হয়েছেন। আপুর বলার দেরী আর আমাদের কয়জন সাথে সাথে জিজ্ঞাসা করল,কই! সেই প্রথম আমার শোনা! ‘ইন্টারনেট মাদ্রাসা’ (পরে জানতে পারি,তালিমুল কোরআন ওয়াস সুন্নাহ ইন্টারনেট মাদ্রাসা। চাকরির সুবাদে, পড়াশুনা করতে পারতাম না, বুঝতাম না। বাসের মধ্য বসে বসে পড়তাম। মনে পড়ছে, সেই ফাআলা ফাআলালা গর্দান এর কথা! আমি আরবী থেকে বাংলায় লিখে লিখে মুখস্থ করতাম। প্রথমদিকে যখন কিছুই বুঝতাম না এবং এখনো যখন কিছুই বুঝিনা, তখন আমার প্রাণপ্রিয় উস্তায শুধু একটা কথায় বলতেন, লেগে থাকেন, জমে থাকেন। এরপর দেখেন মা যেমন তার সন্তানকে ধরে ধরে সব শিখায়, হাঁটা, চলা,বলা_আমাদের উস্তায মুহতারাম আমাদেরকে ঠিক সেইভাবে দ্বীনের পথে চলতে শিখার বুনিয়াদি শিক্ষা দিতে থেকেছেন মায়ের মত। একটা ক্লাস যেটা কিনা পুরা মাদ্রাসার সবার জন্য আবশ্যক,সেটা ইসলাহী মজলিসের ওপর একটা নাম উস্তাযর নসীহত,উস্তাযর আদেশ,উপদেশ। উস্তায এর ছোট ছোট পরামর্শ এই নতুন আলোর জীবন গড়তে কতটা সহায়ক এটা আমাদের মাদ্রাসার সব বাচ্চারা জানে। শয়তানের ধোঁকায় পড়ে আর নফসের ধোঁকায় পড়ে কতবার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছি চলে যাব। প্রতিবারই ওস্তাদের পরামর্শ আবারো নতুন করে শুরু করার প্রেরণা। গতবছর আমার বাবা এর অসুস্থতায় ভেবেছি এই জামাত এত ক্লাস মিস আর পরীক্ষা দিব না। তবুও উস্তায নীচের ক্লাসে দেননি! উস্তাদ জোর দিয়েছেন আর কিভাবে কিভাবে যেন হয়ে গেছ। প্রথম যখন মাদ্রাসাতে ভর্তি এরপর হাজার প্রশ্ন উস্তাযকে করেছি, উস্তায তখন সব কথার উত্তরে শেষ বলতেন অপেক্ষা করার কথা। দাওরাহ হাদীস এসে সব প্রশ্নের উত্তরে আস্তে আস্তে জোট খুলতে শুরু করেছে! মেশকাত জামাতে যখন শারহুল আক্বীদাহ এবং আক্বীদাহ-ত্বহাবী পড়া হইল,তখন আরো প্রশ্নের উত্তর খুলে গেল! আমি ভাবতাম হয়ত মাদ্রাসা তে সীরাত নিয়ে কোন কিতাব নেই। এই ৪ বছরের ছোট এক কিতাব ছাড়া কিছুই পেলাম না! প্রথম যখন বুখারী সানী ক্লাস শুরু হইল,শুধু অবাক হয়ে শুনতাম! হায় কত সীরাতের কিতাব পড়েছি কোর্স করেছি তাও কিতাবুল মাগাযীতে এত ডিটেইলস আর কোথাও পড়িনি। বুখারী আউয়াল ক্লাসের উস্তায মুহতারাম এতটা দরদ দিয়ে দরস দেন, উনি ক্লাসে কতবার কেঁদেছেন,এটা হয়ত আমরা সবাই জানি। দারুল রাশেদের সন্মানিত হযরত মাওলানা লিয়াকত আলী উস্তায এত সরল উদ্দীপ্তমনা ,হাসির ছলে কত কঠিন বিষয় সহজ করে বলেন। কাসেমী উস্তায, সন্ধীপ উস্তায, আমাদের প্রিয় মুসলিম সানি, উস্তায ক্লাসগুলো এতটা প্রাণবন্ত যে ঘন্টার পর ঘন্টা ক্লাসগুলো কখনো কষ্ট দেয় মনে হয়নি। জানি বেয়াদবি করেছি না বুঝে না শুনে,অজান্তে। আর উস্তাদের হক তো বিন্দুমাত্র আদায় করতে পারিনি।তবুও তাদের নসীহত গুলো জীবনের পাথেয়। দেখতে দেখতে চোখের পলকে এই শেষ সময়ে কত কথা যে বলতে মনে চায়। প্রিয় সহপাঠীরা!একসাথে থাকলেই ভাইবোনদের ঝগড়া হয়,আবার মিল হয়।আমরা তেমন আশাকরি দ্বীন শেষে ঘরে ফিরে আসি। কত কেউ তো ছিল ভালো স্টুডেন্ট, জ্ঞানী গুণী মানুষ শুধু,উস্তায এর কথামত শুধু এইটুকু মিলিয়ে দেখি, যে নিজের বুঝে চলবে ,মুরুব্বির পরামর্শ ছাড়া,সে হারিয়ে যায়। হয়ত উস্তায এর দুআ যার জন্য আমরা হয়ত ইলম অর্জনের রাস্তায় নামতে সাহস পাচ্ছি. উস্তায হাজারো ভুল করে ক্ষমার আশায় রইলাম। যেমন করে ইলমের সাথে আছি ,ছিলাম আর যেন থাকতে পারি, মানুষ যেন হতে পারি. তাওয়াক্কুল এবং সবরের সাথে যেন জীবন সাজাতে পারি..
হাফেজা
পিতার নামঃ নুর আল-আমিন
মাতার নামঃ আরিফা নুর
ঠিকানাঃ সৌদিআরাব
পাশের সন ২০২৩
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ৩ বছর ৫ মাস
হাফেজা
পিতার নামঃ নুর আল-আমিন
মাতার নামঃ আরিফা নুর
ঠিকানাঃ সৌদিআরাব
পাশের সন ২০২৩
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ৩ বছর ৫ মাস
হাফেজা
পিতার নামঃ ডা. নাছির আহমেদ
মাতার নামঃ নুরজাহান বেগম
ঠিকানাঃ রাজশাহী,বাংলাদেশ (বর্তমানে সিডনি,অস্ট্রেলিয়া)
পাশের সন ফেব্রুয়ারি,২০২২
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ১ বছর ৫ মাস
অনুভূতিঃ Alhamdulillah, amar shesh hoise, Allahr kase onek oneek shukria, tokhon mone hoiache amar ei hifz er journey abar start holo, er shathe lege thakte hobe ar aro grow korte hobe, onek duur jete hobe inshaAllah
হাফেজা
পিতার নামঃ আনওয়ার হোসাইন খান
মাতার নামঃ মাহবুবা জেসমিন
ঠিকানাঃ সিলেট,বাংলাদেশ
পাশের সন ২০২০-২১
পেশাঃ ছাত্রী
হিফজের সময়সীমাঃ ১ বছর ১ মাস
অনুভূতিঃ ইন্টারনেট মাদরাসার সময়টা আমার জীবনে খুব স্মরণীয় হয়ে থাকবে। ভোলার মতো না, বুকের ভেতর আগলে রাখবো সব স্মৃতি। হিফজ শুরুর পেছনের গল্পটা আসলে বেশি কিছু না। সময়কে কাজে লাগানো হিসেবে শুরু। 'অযথা সময় না কাটিয়ে ভালো কিছু করি' এমনই। যখন ৬-৭ পারা হয়ে গেল তখন নিজের মধ্যে একটা আত্নবিশ্বাস আসে যে, আমি পারবো ইনশাআল্লাহ। সেই থেকে বারবার হোচট খেয়েও নতুন উদ্যমে চলতে থাকা। কয়েকজন বোনের হিফজের প্রতি মেহনতে অনেক অনুপ্রেরণা পেয়েছিলাম। তারপর আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহ শেষ পর্যন্ত যাওয়ার তাওফীক দিলেন। এখনো অনেক মেহনত বাকি,লম্বা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হবে.. স্বপ্ন দেখেছিলাম আকাশছোঁয়া, কিছুটা কাছাকাছি হয়তো যেতে পেরেছি...
Anonymous
Anonymous
Anonymous
Anonymous
-230 days left
-230 days left